হ্যাকারদের হামলায় পোল্যান্ডের এলওটি এয়ারলাইন্সের বেশ কয়েকটি বিমানের যাত্রা বাতিল করতে হয়েছে। ফ্লাইট পরিকল্পনার জন্য ব্যবহৃত গ্রাউন্ড কম্পিউটার হ্যাকিংয়ের শিকার হওয়ায় রোববার পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশের চোপিন বিমানবন্দরে এলওটি এয়ারলাইন্সের ১০টি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।
বিমানের প্রায় ১৪০০ যাত্রীকে বিমান থেকে নামিয়ে দিতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ। একইঙ্গে যাত্রা বিঘ্নিত হয় আরো ডজনখানেক ফ্লাইটের।
অবশ্য চোপিন বিমানবন্দরের মুখপাত্র আদ্রিয়ান কুবিককি দাবি করেন, রাষ্ট্রীয় বিমান সংস্থা আক্রান্ত হলেও বিমানবন্দরের কার্যক্রম আক্রান্ত হয়নি।
তবে চোপিন বিমানবন্দরের গ্রাউন্ড কম্পিউটার সিস্টেম স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরাতে সময় লেগেছিল প্রায় ৫ ঘণ্টা সময় লেগেছে বলে স্বীকার করেছেন তিনি।
আদ্রিয়ান জানান, যে সব যাত্রীকে নামিয়ে আনা হয়েছিল তাদের কিছু অংশ দীর্ঘ অপেক্ষার পর ফের বিমানে চড়ে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হতে পারলেও অধিকাংশই তা পারেননি। আটকে পড়া যাত্রীদের রোববার সন্ধ্যায় গন্তব্যে যেতে বিশেষ সেবায় দেয়া হয়েছে।
ফ্লাইট বাতিলের পর যেসব যাত্রী রাতে বাসায় ফিরতে পারেননি তাদের হোটেলে থাকার ব্যবস্থা করতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
তিনি আরও জানান, ফ্লাইটগুলোর নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে কোনো ধরনের ঝুঁকি নেয়া হয়নি। সাইবার হামলার ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ।
আদ্রিয়ান জানান, অন্যান্য বিমানবন্দর থেকে ওয়ারস বিমানবন্দরে আসা বিমানগুলো নিরাপদেই অবতরণ করেছে। অন্য কোনো বিমানবন্দরে এ ঘটনার প্রভাব পড়েনি।
অবশ্য চোপিন বিমানবন্দরের মুখপাত্র আদ্রিয়ান কুবিককি দাবি করেন, রাষ্ট্রীয় বিমান সংস্থা আক্রান্ত হলেও বিমানবন্দরের কার্যক্রম আক্রান্ত হয়নি।
তবে চোপিন বিমানবন্দরের গ্রাউন্ড কম্পিউটার সিস্টেম স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরাতে সময় লেগেছিল প্রায় ৫ ঘণ্টা সময় লেগেছে বলে স্বীকার করেছেন তিনি।
আদ্রিয়ান জানান, যে সব যাত্রীকে নামিয়ে আনা হয়েছিল তাদের কিছু অংশ দীর্ঘ অপেক্ষার পর ফের বিমানে চড়ে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হতে পারলেও অধিকাংশই তা পারেননি। আটকে পড়া যাত্রীদের রোববার সন্ধ্যায় গন্তব্যে যেতে বিশেষ সেবায় দেয়া হয়েছে।
ফ্লাইট বাতিলের পর যেসব যাত্রী রাতে বাসায় ফিরতে পারেননি তাদের হোটেলে থাকার ব্যবস্থা করতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
তিনি আরও জানান, ফ্লাইটগুলোর নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে কোনো ধরনের ঝুঁকি নেয়া হয়নি। সাইবার হামলার ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ।
আদ্রিয়ান জানান, অন্যান্য বিমানবন্দর থেকে ওয়ারস বিমানবন্দরে আসা বিমানগুলো নিরাপদেই অবতরণ করেছে। অন্য কোনো বিমানবন্দরে এ ঘটনার প্রভাব পড়েনি।
0 মন্তব্যসমূহ
এই লিখা সম্পর্কে কোন মতমত থাকলে মন্তব্যে করে জানালে উপকৃত হব। ধন্যবাদ।
Emoji