Ad Code

Responsive Advertisement

কম্পিউটারের জন্যে নষ্ট হয়ে যেতে পারে আপনার মহামূল্যবান চোখটি

আমরা যারা নিয়মিত কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি তাদের চোখে কিছু সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যাগুলো থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব তবে সেই উপায় গুলো আমাদের জানতে হবে। চলুন, জেনে নেয়া যাক এমন কিছু উপায় যার সাহায্যে আমরা আমাদের চোখকে সুস্থ রাখতে পারবো। 

কম্পিউটারের জন্যে নষ্ট হয়ে জেতে পারে আপনার মহামূল্যবান চোখটি     আমরা যারা নিয়মিত কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি তাদের চোখে কিছু সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যাগুলো থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব তবে সেই উপায় গুলো আমাদের জানতে হবে। চলুন, জেনে নেয়া যাক এমন কিছু উপায় যার সাহায্যে আমরা আমাদের চোখকে সুস্থ রাখতে পারবো।  • প্রথমেই আপনার মনিটরের মান সম্পর্কে আপনার নিশ্চিত হতে হবে। ভালো মানের মনিটর আপনার চোখকে কম ক্ষতিগ্রস্থ করে থাকে। এছাড়াও, সিআরটি মনিটর চোখের উপর বেশি প্রেশার ফেলে, তাই চেষ্টা করুন এলইডি মনিটর ব্যবহার করতে।   • সব সময় চেষ্টা করবেন যেন কম্পিউটারের মনিটরটি চোখের আই লেভেল থেকে চার-আট ইঞ্চি নিচে এবং আঠারো-চব্বিশ ইঞ্চি দূরে থাকে।   • একজন অ্যাডভান্স লেভেলের কম্পিউটার ব্যবহারকারীর, যার হয়ত দিনের বেশির ভাগ সময়ই কাটে কম্পিউটারের সামনে - তার অবশ্যই প্রথমে কোন চোখ বিশেষজ্ঞের সাথে কনসাল্ট করা উচিৎ। এতে করে চোখে কোন প্রকার সমস্যা থাকলে সেটির প্রতিরোধ সহ কম্পিউটার ব্যবহারের জন্য বাড়তি সতর্কতা নিশ্চিত হবে। এছাড়াও, যাদের বয়স চল্লিশ বা এর বেশি তাদের উচিৎ কম্পিউটারের জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা গ্লাস ব্যবহার করা।   • একটানা কম্পিউটার ব্যবাহার করা শুধু চোখের জন্যই নয় বরং কোমরের জন্যেও ক্ষতিকর। তবে, এভারেজে চোখের জন্যেই তা বেশি ক্ষতিকর। তাই, একটি নির্দিষ্ট সময় কাজ করার পর কিছুক্ষনের জন্য হলেও চোখ কম্পিউটার স্ক্রিন থেকে সরিয়ে রাখতে পারেন। ভালো হয় যদি আপনি আপনার বারান্দার বা জানালা দিয়ে সবুজ গাছগাছালি দেখতে পারেন। সবুজ রঙ চোখের জন্য ভালো। এছাড়াও, ২০-২০-২০ অনুশীলনটিও কাজে আসে। এ অনুশীলনটি কম্পিউটারের সামনে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করার সময় চোখে আরামদায়ক অনুভূতি বজায় রাখতে সহায়ক হবে। প্রতি ২০ মিনিট পর পর কম্পিউটার স্ক্রিন থেকে দৃষ্টি সরিয়ে নিন এবং কমপক্ষে ২০ ফুট দূরের কোন বস্তুর উপর দৃষ্টিপাত করুন অন্তত ২০ সেকেন্ডের জন্য।   • কম্পিউটার ব্যবহারের সময় মনোযোগের কারণে আমাদের চোখের পলক কম পড়ে। ফলে ধীরে ধীরে চোখের পানি কমে যায় এবং এর কারণে ড্রাই আই সমস্যা দেখা দেয়। ড্রাই আই সমস্যায় চোখে কাটা কাটা অনুভব হয়। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কম্পিউটার ব্যবহারের সময় ঘন ঘন চোখের পলক ফেলুন।   • কম্পিউটার একটানা ব্যবহারে চোখ ছাড়াও কোমর, ঘাড়, কাঁধ - শরীরের এমন বেশ কিছু অংশে ব্যাথা হতে পারে। তাই একটানা কাজ না করে নির্দিষ্ট কিছু সময় পর পর ব্যায়াম করা ভালো।   • মনিটরের ব্রাইটনেসের আলো এবং রুমের আলোর সাথে খুব বেশি পার্থক্য না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন।   • মনিটরে খুব বেশি ছোট ফন্ট ব্যবহার করবেন না। কেননা, ছোট ফন্ট পড়ার সময় আমাদের চোখে বেশি প্রেসার পড়ে ফলে চোখ বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়।   • কাজের মধ্যে বিরতি দিন। এতে শুধু চোখই নয় বরং আপনার মস্তিষ্কও কিছুটা বিশ্রাম পাবে।   বিঃদ্রঃ - আশা করি আপনারা এই সহজ উপায় গুলো মনে রাখবেন এবং এগুলো ফলো করে নিজের চোখকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করবেন।


• প্রথমেই আপনার মনিটরের মান সম্পর্কে আপনার নিশ্চিত হতে হবে। ভালো মানের মনিটর আপনার চোখকে কম ক্ষতিগ্রস্থ করে থাকে। এছাড়াও, সিআরটি মনিটর চোখের উপর বেশি প্রেশার ফেলে, তাই চেষ্টা করুন এলইডি মনিটর ব্যবহার করতে। 
কম্পিউটারের জন্যে নষ্ট হয়ে জেতে পারে আপনার মহামূল্যবান চোখটি     আমরা যারা নিয়মিত কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি তাদের চোখে কিছু সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যাগুলো থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব তবে সেই উপায় গুলো আমাদের জানতে হবে। চলুন, জেনে নেয়া যাক এমন কিছু উপায় যার সাহায্যে আমরা আমাদের চোখকে সুস্থ রাখতে পারবো।  • প্রথমেই আপনার মনিটরের মান সম্পর্কে আপনার নিশ্চিত হতে হবে। ভালো মানের মনিটর আপনার চোখকে কম ক্ষতিগ্রস্থ করে থাকে। এছাড়াও, সিআরটি মনিটর চোখের উপর বেশি প্রেশার ফেলে, তাই চেষ্টা করুন এলইডি মনিটর ব্যবহার করতে।   • সব সময় চেষ্টা করবেন যেন কম্পিউটারের মনিটরটি চোখের আই লেভেল থেকে চার-আট ইঞ্চি নিচে এবং আঠারো-চব্বিশ ইঞ্চি দূরে থাকে।   • একজন অ্যাডভান্স লেভেলের কম্পিউটার ব্যবহারকারীর, যার হয়ত দিনের বেশির ভাগ সময়ই কাটে কম্পিউটারের সামনে - তার অবশ্যই প্রথমে কোন চোখ বিশেষজ্ঞের সাথে কনসাল্ট করা উচিৎ। এতে করে চোখে কোন প্রকার সমস্যা থাকলে সেটির প্রতিরোধ সহ কম্পিউটার ব্যবহারের জন্য বাড়তি সতর্কতা নিশ্চিত হবে। এছাড়াও, যাদের বয়স চল্লিশ বা এর বেশি তাদের উচিৎ কম্পিউটারের জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা গ্লাস ব্যবহার করা।   • একটানা কম্পিউটার ব্যবাহার করা শুধু চোখের জন্যই নয় বরং কোমরের জন্যেও ক্ষতিকর। তবে, এভারেজে চোখের জন্যেই তা বেশি ক্ষতিকর। তাই, একটি নির্দিষ্ট সময় কাজ করার পর কিছুক্ষনের জন্য হলেও চোখ কম্পিউটার স্ক্রিন থেকে সরিয়ে রাখতে পারেন। ভালো হয় যদি আপনি আপনার বারান্দার বা জানালা দিয়ে সবুজ গাছগাছালি দেখতে পারেন। সবুজ রঙ চোখের জন্য ভালো। এছাড়াও, ২০-২০-২০ অনুশীলনটিও কাজে আসে। এ অনুশীলনটি কম্পিউটারের সামনে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করার সময় চোখে আরামদায়ক অনুভূতি বজায় রাখতে সহায়ক হবে। প্রতি ২০ মিনিট পর পর কম্পিউটার স্ক্রিন থেকে দৃষ্টি সরিয়ে নিন এবং কমপক্ষে ২০ ফুট দূরের কোন বস্তুর উপর দৃষ্টিপাত করুন অন্তত ২০ সেকেন্ডের জন্য।   • কম্পিউটার ব্যবহারের সময় মনোযোগের কারণে আমাদের চোখের পলক কম পড়ে। ফলে ধীরে ধীরে চোখের পানি কমে যায় এবং এর কারণে ড্রাই আই সমস্যা দেখা দেয়। ড্রাই আই সমস্যায় চোখে কাটা কাটা অনুভব হয়। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কম্পিউটার ব্যবহারের সময় ঘন ঘন চোখের পলক ফেলুন।   • কম্পিউটার একটানা ব্যবহারে চোখ ছাড়াও কোমর, ঘাড়, কাঁধ - শরীরের এমন বেশ কিছু অংশে ব্যাথা হতে পারে। তাই একটানা কাজ না করে নির্দিষ্ট কিছু সময় পর পর ব্যায়াম করা ভালো।   • মনিটরের ব্রাইটনেসের আলো এবং রুমের আলোর সাথে খুব বেশি পার্থক্য না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন।   • মনিটরে খুব বেশি ছোট ফন্ট ব্যবহার করবেন না। কেননা, ছোট ফন্ট পড়ার সময় আমাদের চোখে বেশি প্রেসার পড়ে ফলে চোখ বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়।   • কাজের মধ্যে বিরতি দিন। এতে শুধু চোখই নয় বরং আপনার মস্তিষ্কও কিছুটা বিশ্রাম পাবে।   বিঃদ্রঃ - আশা করি আপনারা এই সহজ উপায় গুলো মনে রাখবেন এবং এগুলো ফলো করে নিজের চোখকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করবেন।


• সব সময় চেষ্টা করবেন যেন কম্পিউটারের মনিটরটি চোখের আই লেভেল থেকে চার-আট ইঞ্চি নিচে এবং আঠারো-চব্বিশ ইঞ্চি দূরে থাকে। 

• একজন অ্যাডভান্স লেভেলের কম্পিউটার ব্যবহারকারীর, যার হয়ত দিনের বেশির ভাগ সময়ই কাটে কম্পিউটারের সামনে - তার অবশ্যই প্রথমে কোন চোখ বিশেষজ্ঞের সাথে কনসাল্ট করা উচিৎ। এতে করে চোখে কোন প্রকার সমস্যা থাকলে সেটির প্রতিরোধ সহ কম্পিউটার ব্যবহারের জন্য বাড়তি সতর্কতা নিশ্চিত হবে। এছাড়াও, যাদের বয়স চল্লিশ বা এর বেশি তাদের উচিৎ কম্পিউটারের জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা গ্লাস ব্যবহার করা। 
কম্পিউটারের জন্যে নষ্ট হয়ে জেতে পারে আপনার মহামূল্যবান চোখটি     আমরা যারা নিয়মিত কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি তাদের চোখে কিছু সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যাগুলো থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব তবে সেই উপায় গুলো আমাদের জানতে হবে। চলুন, জেনে নেয়া যাক এমন কিছু উপায় যার সাহায্যে আমরা আমাদের চোখকে সুস্থ রাখতে পারবো।  • প্রথমেই আপনার মনিটরের মান সম্পর্কে আপনার নিশ্চিত হতে হবে। ভালো মানের মনিটর আপনার চোখকে কম ক্ষতিগ্রস্থ করে থাকে। এছাড়াও, সিআরটি মনিটর চোখের উপর বেশি প্রেশার ফেলে, তাই চেষ্টা করুন এলইডি মনিটর ব্যবহার করতে।   • সব সময় চেষ্টা করবেন যেন কম্পিউটারের মনিটরটি চোখের আই লেভেল থেকে চার-আট ইঞ্চি নিচে এবং আঠারো-চব্বিশ ইঞ্চি দূরে থাকে।   • একজন অ্যাডভান্স লেভেলের কম্পিউটার ব্যবহারকারীর, যার হয়ত দিনের বেশির ভাগ সময়ই কাটে কম্পিউটারের সামনে - তার অবশ্যই প্রথমে কোন চোখ বিশেষজ্ঞের সাথে কনসাল্ট করা উচিৎ। এতে করে চোখে কোন প্রকার সমস্যা থাকলে সেটির প্রতিরোধ সহ কম্পিউটার ব্যবহারের জন্য বাড়তি সতর্কতা নিশ্চিত হবে। এছাড়াও, যাদের বয়স চল্লিশ বা এর বেশি তাদের উচিৎ কম্পিউটারের জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা গ্লাস ব্যবহার করা।   • একটানা কম্পিউটার ব্যবাহার করা শুধু চোখের জন্যই নয় বরং কোমরের জন্যেও ক্ষতিকর। তবে, এভারেজে চোখের জন্যেই তা বেশি ক্ষতিকর। তাই, একটি নির্দিষ্ট সময় কাজ করার পর কিছুক্ষনের জন্য হলেও চোখ কম্পিউটার স্ক্রিন থেকে সরিয়ে রাখতে পারেন। ভালো হয় যদি আপনি আপনার বারান্দার বা জানালা দিয়ে সবুজ গাছগাছালি দেখতে পারেন। সবুজ রঙ চোখের জন্য ভালো। এছাড়াও, ২০-২০-২০ অনুশীলনটিও কাজে আসে। এ অনুশীলনটি কম্পিউটারের সামনে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করার সময় চোখে আরামদায়ক অনুভূতি বজায় রাখতে সহায়ক হবে। প্রতি ২০ মিনিট পর পর কম্পিউটার স্ক্রিন থেকে দৃষ্টি সরিয়ে নিন এবং কমপক্ষে ২০ ফুট দূরের কোন বস্তুর উপর দৃষ্টিপাত করুন অন্তত ২০ সেকেন্ডের জন্য।   • কম্পিউটার ব্যবহারের সময় মনোযোগের কারণে আমাদের চোখের পলক কম পড়ে। ফলে ধীরে ধীরে চোখের পানি কমে যায় এবং এর কারণে ড্রাই আই সমস্যা দেখা দেয়। ড্রাই আই সমস্যায় চোখে কাটা কাটা অনুভব হয়। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কম্পিউটার ব্যবহারের সময় ঘন ঘন চোখের পলক ফেলুন।   • কম্পিউটার একটানা ব্যবহারে চোখ ছাড়াও কোমর, ঘাড়, কাঁধ - শরীরের এমন বেশ কিছু অংশে ব্যাথা হতে পারে। তাই একটানা কাজ না করে নির্দিষ্ট কিছু সময় পর পর ব্যায়াম করা ভালো।   • মনিটরের ব্রাইটনেসের আলো এবং রুমের আলোর সাথে খুব বেশি পার্থক্য না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন।   • মনিটরে খুব বেশি ছোট ফন্ট ব্যবহার করবেন না। কেননা, ছোট ফন্ট পড়ার সময় আমাদের চোখে বেশি প্রেসার পড়ে ফলে চোখ বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়।   • কাজের মধ্যে বিরতি দিন। এতে শুধু চোখই নয় বরং আপনার মস্তিষ্কও কিছুটা বিশ্রাম পাবে।   বিঃদ্রঃ - আশা করি আপনারা এই সহজ উপায় গুলো মনে রাখবেন এবং এগুলো ফলো করে নিজের চোখকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করবেন।


• একটানা কম্পিউটার ব্যবাহার করা শুধু চোখের জন্যই নয় বরং কোমরের জন্যেও ক্ষতিকর। তবে, এভারেজে চোখের জন্যেই তা বেশি ক্ষতিকর। তাই, একটি নির্দিষ্ট সময় কাজ করার পর কিছুক্ষনের জন্য হলেও চোখ কম্পিউটার স্ক্রিন থেকে সরিয়ে রাখতে পারেন। ভালো হয় যদি আপনি আপনার বারান্দার বা জানালা দিয়ে সবুজ গাছগাছালি দেখতে পারেন। সবুজ রঙ চোখের জন্য ভালো। এছাড়াও, ২০-২০-২০ অনুশীলনটিও কাজে আসে। এ অনুশীলনটি কম্পিউটারের সামনে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করার সময় চোখে আরামদায়ক অনুভূতি বজায় রাখতে সহায়ক হবে। প্রতি ২০ মিনিট পর পর কম্পিউটার স্ক্রিন থেকে দৃষ্টি সরিয়ে নিন এবং কমপক্ষে ২০ ফুট দূরের কোন বস্তুর উপর দৃষ্টিপাত করুন অন্তত ২০ সেকেন্ডের জন্য। 

• কম্পিউটার ব্যবহারের সময় মনোযোগের কারণে আমাদের চোখের পলক কম পড়ে। ফলে ধীরে ধীরে চোখের পানি কমে যায় এবং এর কারণে ড্রাই আই সমস্যা দেখা দেয়। ড্রাই আই সমস্যায় চোখে কাটা কাটা অনুভব হয়। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কম্পিউটার ব্যবহারের সময় ঘন ঘন চোখের পলক ফেলুন। 

• কম্পিউটার একটানা ব্যবহারে চোখ ছাড়াও কোমর, ঘাড়, কাঁধ - শরীরের এমন বেশ কিছু অংশে ব্যাথা হতে পারে। তাই একটানা কাজ না করে নির্দিষ্ট কিছু সময় পর পর ব্যায়াম করা ভালো। 

• মনিটরের ব্রাইটনেসের আলো এবং রুমের আলোর সাথে খুব বেশি পার্থক্য না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন। 

• মনিটরে খুব বেশি ছোট ফন্ট ব্যবহার করবেন না। কেননা, ছোট ফন্ট পড়ার সময় আমাদের চোখে বেশি প্রেসার পড়ে ফলে চোখ বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। 

• কাজের মধ্যে বিরতি দিন। এতে শুধু চোখই নয় বরং আপনার মস্তিষ্কও কিছুটা বিশ্রাম পাবে। 

বিঃদ্রঃ - আশা করি আপনারা এই সহজ উপায় গুলো মনে রাখবেন এবং এগুলো ফলো করে নিজের চোখকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করবেন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1 মন্তব্যসমূহ

এই লিখা সম্পর্কে কোন মতমত থাকলে মন্তব্যে করে জানালে উপকৃত হব। ধন্যবাদ।

Emoji
(y)
:)
:(
hihi
:-)
:D
=D
:-d
;(
;-(
@-)
:P
:o
:>)
(o)
:p
(p)
:-s
(m)
8-)
:-t
:-b
b-(
:-#
=p~
x-)
(k)