Ad Code

Responsive Advertisement

২০১৫ সালে প্রযুক্তি বিশ্বে সর্ব সেরা যে পেশাগুলি

দেখতে দেখতেই বিদায় নিয়েছে ২০১৪। আর তাই এখন সবার পরিকল্পনা শুধুই ২০১৫ সালকে ঘিরে। চাকুরীপ্রার্থীদের পরিকল্পনাও আবার কোন অংশেই কম নয়! তবে আইটি সেক্টরে যেসকল তরুণ-তরুণী তাঁদের ক্যারিয়ার গড়তে ইচ্ছুক, আশার খবর রয়েছে তাঁদের জন্য। এই খাতে এখনও আছে কাজ করার বিশাল ক্ষেত্র।

২০১৫ সালে প্রযুক্তি বিশ্বে সর্ব সেরা যে পেশাগুলি

খুব একটা চিন্তিত হতে হবে না ক্যারিয়ার নিয়ে, চাহিদা অনুযায়ী নিজেকে গড়ে তুলতে পারলে আইটি খাতে কাজ করতে ইচ্ছুকদের।

২০১৫ সালে চাহিদার শীর্ষে থাকবে, আইটি সেক্টরের এমন কিছু দক্ষতা থেকে সেরা কিছু পেশা বাছাই করে আজকে আপনাদের সামনে তুলে ধরা হল। চলতি বছর এমনকি পরের বছরগুলোতেও এই খাত গুলোতে দক্ষ কর্মীরাই নিয়ন্ত্রণ করবে পুরো প্রযুক্তি জগত, এমনটাই মনে করে বিভিন্ন ক্যারিয়ার কনসালটেন্সি ফার্ম।


সফটওয়্যার ডেভেলপারঃ 

প্রযুক্তি বিশ্বে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছেন সফটওয়্যার ডেভেলপাররাই। এর মধ্যেও আবার বেশ কিছু ক্যাটাগরি রয়েছে, যেমন- অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার, অপারেটিং সিস্টেম ডেভেলপার, ডেটাবেজ ম্যানেজেমেন্ট সিস্টেম এবং আরও অনেক। এই খাতে রয়েছে উন্নতি করার বিশাল সম্ভাবনা। বিভিন্ন পরিসংখ্যান থেকে দেখা গিয়েছে, ২০২২ সালের মধ্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন হবে প্রায় ১ লাখ ৪০ হাজার সফটওয়্যার ডেভেলপার।


কম্পিউটার সিস্টেম অ্যানালিস্টঃ

একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে থাকেন কম্পিউটার সিস্টেম অ্যানালিস্টরা। একটি কম্পিউটার সিস্টেম ঠিকভাবে কাজ করছে কিনা, সেটি নিয়মিত তদারকি করাই তাঁদের কাজ। তাঁদের কাজ করতে হয়, হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, নেটওয়ার্ক এবং কম্পিউটার সিস্টেমের অন্যান্য কমপোনেন্ট নিয়ে। ২০২২ সালের মধ্যে এই খাতের ২৪.৫ শতাংশ সমৃদ্ধির কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের লেবার ডিপার্টমেন্ট।


ওয়েব ডেভেলপারঃ

‘ইন্টারনেট অফ থিংস’ এর এই যুগে ওয়েব ডেভেলপারদের চাহিদা অপরিসীম। একটি ওয়েবসাইটের ডিজাইন কিংবা ইউজার ইন্টারফেস তৈরিতে ওয়েব ডেভেলপার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন। তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের চাহিদা প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২২ সালের মধ্যে এই খাতের চাহিদা বাড়বে ২০ শতাংশ।


ইনফরমেশন সিকিউরিটি অ্যানালিস্টঃ

তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন তথ্য ব্যবস্থাপনা একটি দুরূহ কাজ। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান প্রতি বছর বিপুল সংখ্যক ডেটা নিয়ে কাজ করে থাকে। আর এসকল তথ্যের নিরাপত্তা নিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যয় করে বিশাল অংকের অর্থ। আর এর কারণ হল আইটি প্রতিষ্ঠানগুলো তাঁদের তথ্যের নিরাপত্তা নিয়ে খুবই সতর্ক। তাই এই খাতে কাজ করার বিশাল সুযোগ রয়েছে। ২০২২ সালের মধ্যে এই খাতের সমৃদ্ধির সম্ভাবনা ৩৬.৫ শতাংশ।


ডেটাবেজ অ্যাডমিনঃ 

ডেটাবেজ ব্যবস্থাপনা একটি জনপ্রিয় এবং চাহিদাসম্পন্ন পেশা। বেশ কিছু অত্যাধুনিক প্রযুক্তিও রয়েছে এই পেশাকে ঘিরে। প্রায় প্রতিটি প্রতিস্থানেরই রয়েছে এক বা একাধিক ‘বিগ ডেটা’ প্রোজেক্ট। আর এর ফলে ডেটাবেজ অ্যাডমিনের চাহিদাও বাড়ছে প্রতিনিয়ত।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ