যে কাজগুলোর কারণে নষ্ট হয়ে যেতে পারে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা (brain efficiency)।
![]() |
Brain efficiency |
মস্তিষ্ক হতে আসা কমান্ড অনুযায়ী আমরা কাজ করে থাকি আর তাই মস্তিষ্ক যতটা সুস্থ থাকে আমাদের কাজের accuracy ও ততটা ভালো থাকে। সাধারণত জড় বস্তুদের সাথে আমাদের পার্থক্যের মূলে আছে এই মস্তিষ্ক। যার মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা যতটা ভালো তাঁর কাজের accuracy খুব বেশী ভালো হয়ে থাকে কিন্তু দুশ্চিন্তার খবর হচ্ছে দিন দিন মস্তিষ্কের কাজ করার ক্ষমতা হ্রাসের কারণে প্রতিনিয়ত আমাদের অনেক নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। মানুষ দিন দিন হারিয়ে ফেলছে তার স্মৃতিশক্তি এর ফলে হ্রাস পাচ্ছে তার চিন্তা করার ক্ষমতা এবং এর পাশাপাশি হারাচ্ছে চলার ক্ষমতাও আর মানুষের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা হ্রাসের পেছনে যে কারণগুলো জড়িত সেগুলো নিম্নে দেয়া হলো।
১. না ঘুমানোর অভ্যাসঃ-
আমাদের মাঝে অনেকে কাজের চাপে বা ইচ্ছে করেই রাতে কম ঘুমিয়ে থাকেন এর ফলে মস্তিস্কে মারাত্মক খারাপ প্রভাব পড়ে থাকে এমন কি মস্তিষ্কের সেল ড্যামেজ হতে পারে এই বাজে অভ্যাসটির জন্য। ফলে মস্তিষ্ক হারায় স্বাভাবিক কর্মদক্ষতা। তাই প্রতিদিন ৬-৮ ঘণ্টা ঘুমানো খুব জরুরি।
২. নাশতা খেতে অনীহা করাঃ-
অনেকে সকালে তাড়াহুড়া করে নাস্তা অল্প খেয়েই অফিসের জন্য বাসা বের হয়ে যায় ফলে পেট খালি থাকে আর দেহে সুগারের পরিমাণ কমে যায় আর এই কারণে পর্যাপ্ত পুষ্টি মস্তিস্কে পৌছাতে পারে না। পুষ্টিহীনতার কারনে মস্তিষ্ক সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না ফলে কর্মক্ষমতা কমে যায় তাই সবার উচিত সকালে উঠে নাস্তা করা।
৩. পেটভরে না খাওয়াঃ-
সারাদিন না খেয়ে ঘরে এসেই অনেকে পেট ভরে খেয়ে ফেলেন মস্তিষ্কের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে দেহের সুগারের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে যা মস্তিষ্কের শিরা-উপশিরা শক্ত করে ফেলে এতে মানুষ তার মস্তিষ্কের সাধারণ কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।
৪. অতিরিক্ত চিনি জাতীয় খাবার খাওয়াঃ-
মাত্রা অতিরিক্ত চিনি জাতীয় খাবার মস্তিষ্কে প্রোটিন ও পুষ্টির শোষণ ক্ষমতা একেবারেই কমিয়ে দেয় ফলে মস্তিষ্কের নিউরন ও কোষ বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায় এতে মস্তিষ্কের আর উন্নতি হয় না ও দক্ষতাও আর বাড়ে না তাই যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু চিনি জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত।
৫. ধূমপান ও মদ্যপানঃ-
মস্তিষ্কের শিরা- উপশিরা সংকুচিত করতে ধূমপান ও অতিরিক্ত মদ্যপান মূখ্য ভূমিকা পালন করে যা মস্তিস্কে পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি, রক্ত, অক্সিজেন ইত্যাদি পৌছাতে পারে না ফলে মস্তিষ্ক মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
৬. কথা কম বলাঃ-
মস্তিষ্ক ক্ষতির আরেকটি অন্যতম কারণ হচ্ছে কম কথা বলা। কম কথার বলার কারণে মানুষের মস্তিষ্কের বিকশিত হয় না।
৭. অলস বসে না থাকাঃ-
অনেকে কাজ না থাকলেও ঘরে অলস বসে থাকে ফলে মস্তিষ্ক সঠিকভাবে কাজ করে না তাই অলস ঘরে বসে না থেকে বাহিরে বের হওয়া ভালো এমনকি নিয়মিত খেলাধুলা করেও ভালো এতে মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে।
৮. বেশি বেশি চিন্তা না করাঃ-
অহেতুক চিন্তা মানুষের মস্তিস্কে মারাত্মক প্রভাব ফেলে এতে না বিপদ হতে পারে ব্রেইন স্ট্রোকের মতো ঘটনাও ঘটতে পারে। তাই অহেতুক চিন্তা না করাই ভালো।
৯. খেলাধুলা/ ব্যায়াম না করাঃ-
খেলাধুলা বা ব্যায়াম না করলে মানুষের দেহ যেমন অচল হয়ে পরে তেমনি অচল হয়ে পরে মানুষের মস্তিষ্কও ফলে এতে দেখা দিতে পারে মারাত্মক ক্ষতিকারক সব উপসর্গ তাই নিয়মিত খেলাধুলা বা ব্যায়াম করা একান্তই জরুরি।
১০. বাতাস দূষণঃ-
অনেকে কাজের কারণে বা অন্য কোন কারণে দূষিত পরিবেশে থাকতে হয় ফলে এই প্রকার বাতাস মানুষের মস্তিস্কে অক্সিজেন পৌছাতে বাঁধা দেয় এতে মস্তিষ্ক ধীরে ধীরে তার কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।
যতটুকু সম্ভব উপরের পয়েন্টগুলোকে সব সময় মনে রেখে মেনে চললে মস্তিষ্ক আর কোন প্রকার ক্ষতির সম্মুখিন হবে না ফলে কাজের accuracy বাড়বে বহুগুণ।
আমাদের মাঝে অনেকে কাজের চাপে বা ইচ্ছে করেই রাতে কম ঘুমিয়ে থাকেন এর ফলে মস্তিস্কে মারাত্মক খারাপ প্রভাব পড়ে থাকে এমন কি মস্তিষ্কের সেল ড্যামেজ হতে পারে এই বাজে অভ্যাসটির জন্য। ফলে মস্তিষ্ক হারায় স্বাভাবিক কর্মদক্ষতা। তাই প্রতিদিন ৬-৮ ঘণ্টা ঘুমানো খুব জরুরি।
২. নাশতা খেতে অনীহা করাঃ-
অনেকে সকালে তাড়াহুড়া করে নাস্তা অল্প খেয়েই অফিসের জন্য বাসা বের হয়ে যায় ফলে পেট খালি থাকে আর দেহে সুগারের পরিমাণ কমে যায় আর এই কারণে পর্যাপ্ত পুষ্টি মস্তিস্কে পৌছাতে পারে না। পুষ্টিহীনতার কারনে মস্তিষ্ক সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না ফলে কর্মক্ষমতা কমে যায় তাই সবার উচিত সকালে উঠে নাস্তা করা।
৩. পেটভরে না খাওয়াঃ-
সারাদিন না খেয়ে ঘরে এসেই অনেকে পেট ভরে খেয়ে ফেলেন মস্তিষ্কের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে দেহের সুগারের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে যা মস্তিষ্কের শিরা-উপশিরা শক্ত করে ফেলে এতে মানুষ তার মস্তিষ্কের সাধারণ কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।
৪. অতিরিক্ত চিনি জাতীয় খাবার খাওয়াঃ-
মাত্রা অতিরিক্ত চিনি জাতীয় খাবার মস্তিষ্কে প্রোটিন ও পুষ্টির শোষণ ক্ষমতা একেবারেই কমিয়ে দেয় ফলে মস্তিষ্কের নিউরন ও কোষ বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায় এতে মস্তিষ্কের আর উন্নতি হয় না ও দক্ষতাও আর বাড়ে না তাই যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু চিনি জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত।
৫. ধূমপান ও মদ্যপানঃ-
মস্তিষ্কের শিরা- উপশিরা সংকুচিত করতে ধূমপান ও অতিরিক্ত মদ্যপান মূখ্য ভূমিকা পালন করে যা মস্তিস্কে পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি, রক্ত, অক্সিজেন ইত্যাদি পৌছাতে পারে না ফলে মস্তিষ্ক মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
৬. কথা কম বলাঃ-
মস্তিষ্ক ক্ষতির আরেকটি অন্যতম কারণ হচ্ছে কম কথা বলা। কম কথার বলার কারণে মানুষের মস্তিষ্কের বিকশিত হয় না।
৭. অলস বসে না থাকাঃ-
অনেকে কাজ না থাকলেও ঘরে অলস বসে থাকে ফলে মস্তিষ্ক সঠিকভাবে কাজ করে না তাই অলস ঘরে বসে না থেকে বাহিরে বের হওয়া ভালো এমনকি নিয়মিত খেলাধুলা করেও ভালো এতে মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে।
৮. বেশি বেশি চিন্তা না করাঃ-
অহেতুক চিন্তা মানুষের মস্তিস্কে মারাত্মক প্রভাব ফেলে এতে না বিপদ হতে পারে ব্রেইন স্ট্রোকের মতো ঘটনাও ঘটতে পারে। তাই অহেতুক চিন্তা না করাই ভালো।
৯. খেলাধুলা/ ব্যায়াম না করাঃ-
খেলাধুলা বা ব্যায়াম না করলে মানুষের দেহ যেমন অচল হয়ে পরে তেমনি অচল হয়ে পরে মানুষের মস্তিষ্কও ফলে এতে দেখা দিতে পারে মারাত্মক ক্ষতিকারক সব উপসর্গ তাই নিয়মিত খেলাধুলা বা ব্যায়াম করা একান্তই জরুরি।
১০. বাতাস দূষণঃ-
অনেকে কাজের কারণে বা অন্য কোন কারণে দূষিত পরিবেশে থাকতে হয় ফলে এই প্রকার বাতাস মানুষের মস্তিস্কে অক্সিজেন পৌছাতে বাঁধা দেয় এতে মস্তিষ্ক ধীরে ধীরে তার কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।
যতটুকু সম্ভব উপরের পয়েন্টগুলোকে সব সময় মনে রেখে মেনে চললে মস্তিষ্ক আর কোন প্রকার ক্ষতির সম্মুখিন হবে না ফলে কাজের accuracy বাড়বে বহুগুণ।
0 মন্তব্যসমূহ
এই লিখা সম্পর্কে কোন মতমত থাকলে মন্তব্যে করে জানালে উপকৃত হব। ধন্যবাদ।
Emoji