আউটসোর্সিং-এ কাজ পাওয়ার পর তা দ্রুত Submit করার কিছু করণীয় বিষয়সমূহ।
দ্রুত কাজ Submit করার কিছু উপায় |
সাধারণত আউটসোর্সিং-এ দুই প্রকার প্রতিযোগিতার সামনে এক কাজ পাওয়ার আগে আরেক কাজ পাওয়ার পর তা সঠিক ও সময়মত কাজ সাবমিট দেয়া। আর এ দুটি কাজই মোটামোটি ভিন্ন। আমাদের মাঝে অনেকেই কাজ পাওয়ার পর কি করতে হবে তা খুব একটি গুরুত্ব দেয় না পরে পরতে হয় নানা ঝামেলায়। আর তাই বলা যায় যে কাজ পাওয়ার আগের ও পরের কাজ এ দু'টিই সমান গুরুত্বপূর্ণ।
আমাদের মাঝে আবার অনেকে দেখা যায় যে, কাজ পেতে যতটানা সময় ও শ্রম দিচ্ছে কাজ পাওয়ার পর ততটানা দিচ্ছে না অনেকে আবার কাজ পাওয়ার পর এক প্রকার রিলেক্স মুডে চলে যায় যা পরবর্তীতে ক্লাইন্টকে সময়মতো কাজ বুঝিয়ে দিতে সমস্যা করে এরফলে পরবর্তীতে অন্যান্য কাজ পেতে কষ্ট হয়ে দাড়ায়।
আর তাই একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে হলে কাজ ভালোভাবে ও সঠিক সময়ে ফিরিয়ে দিতে আরো অনেক যত্নশীল হতে হবে।
অন্যথায় এ বিষয় গুরুত্ব না দিলে পস্তাতে হবে খুব বাজে ভাবেই। কারণ সুন্দর কাভার লেটার বা সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে কাজ পেয়ে গেলেও কাজটি সময়মত শেষ না করতে পারলে আসল কষ্টটা বৃথা যেতে পারে যার কারণে পরবর্তীতে আরও কাজ পেতে কঠিন হয়ে পরে।
তাই কাজ পাওয়ার পরবর্তী ধাপগুলো নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ-
আমাদের মাঝে আবার অনেকে দেখা যায় যে, কাজ পেতে যতটানা সময় ও শ্রম দিচ্ছে কাজ পাওয়ার পর ততটানা দিচ্ছে না অনেকে আবার কাজ পাওয়ার পর এক প্রকার রিলেক্স মুডে চলে যায় যা পরবর্তীতে ক্লাইন্টকে সময়মতো কাজ বুঝিয়ে দিতে সমস্যা করে এরফলে পরবর্তীতে অন্যান্য কাজ পেতে কষ্ট হয়ে দাড়ায়।
আর তাই একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে হলে কাজ ভালোভাবে ও সঠিক সময়ে ফিরিয়ে দিতে আরো অনেক যত্নশীল হতে হবে।
অন্যথায় এ বিষয় গুরুত্ব না দিলে পস্তাতে হবে খুব বাজে ভাবেই। কারণ সুন্দর কাভার লেটার বা সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে কাজ পেয়ে গেলেও কাজটি সময়মত শেষ না করতে পারলে আসল কষ্টটা বৃথা যেতে পারে যার কারণে পরবর্তীতে আরও কাজ পেতে কঠিন হয়ে পরে।
তাই কাজ পাওয়ার পরবর্তী ধাপগুলো নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ-
দ্রুত কাজ Submit করার কিছু উপায় |
১.কাজের বর্ণনা ভালোভাবে পড়াঃ-
কোন কাজ পাওয়ার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হবে যা তাহলো উক্ত কাজটির সম্পূর্ণ ধারণা নেওয়া কারণ কাজ পুরোপুরি না বুঝলে কাজটি সম্পূর্ণ সঠিকভাবে শেষ করা যাবে না।
তাই কাজের বর্ণনা ভালোভাবে পড়ে নিতে হবে। প্রয়োজনে ক্লাইনের সাথে স্কাইপে সরাসরি কাজের ব্যাপারে কথা বলা উচিত।
যদি কাজের সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানার প্রয়োজন হতে পারে সেক্ষেত্রে সংকোচ না করে ক্লায়েন্টের কাছে বিস্তারিত জেনে নেওয়া উচিত।
২.ক্লায়েন্টের মতামতকে প্রাধান্য দেয়াঃ-
২.ক্লায়েন্টের মতামতকে প্রাধান্য দেয়াঃ-
ক্লায়ান্ট তার প্রদত্ত কাজটি কিভাবে চায়, কতদিনের মধ্যে চায়, কখন তিনি অনলাইনে আসবে এরুপ সবকিছু সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিত হবে কারণ কাজটি ক্লায়ান্ট যেভাবে চাচ্ছে তা তাকে সেভাবেই দিতে হবে।
অবশ্য কিছু কিছু ক্ষেত্রে নিজের পরামর্শও ক্লায়ান্টকে জানানো যেতে পারে। অতএব কাজটি ক্লায়ান্টের সাথে আলোচনা করে তার পছন্দের মতো তা সম্পন্ন করে তাকে ফেরত
দিতে হবে নয়তোবা ক্লায়ান্ট মনঃক্ষুন্ন হতে পারে যার ফলে ভালো Feedback পাওয়া যায় না।
৩.উপযুক্ত রিসোর্স সংগ্রহে রাখাঃ-
দিতে হবে নয়তোবা ক্লায়ান্ট মনঃক্ষুন্ন হতে পারে যার ফলে ভালো Feedback পাওয়া যায় না।
৩.উপযুক্ত রিসোর্স সংগ্রহে রাখাঃ-
কাজের সাথে মিল রেখে তার উপযুক্ত রিসোর্স নিজ সংগ্রহে রাখা। যেমন ওয়েব ডেভেলপ করতে প্রয়োজনীয় থিম, প্লাগিং ও ছবিসহ ইত্যাদি রিসোরসগুল সংগ্রহ করতে হবে।
৪.কাজের সঠিক পরিকল্পনাঃ-
৪.কাজের সঠিক পরিকল্পনাঃ-
কাজ অনুযায়ী সঠিক পরিকল্পনা নিতে হবে। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে যে, কাজ Submit করতে যেন দেরি না হয়। নির্ধারিত সময়ে কাজটি যেন Submit করা যায় সে অনুযায়ী কাজের পরিকল্পনা করতে হবে।
৫.নিয়মিত ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগঃ-
৫.নিয়মিত ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগঃ-
প্রতিনিয়ত কাজ করার সময় ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ করতে হবে এতে কাজের অগ্রগতির সম্পর্কে তাকে সঠিক সময়ে জানানো যায়। এরফলে কাজ করার ক্ষেত্রে কোন
সমস্যায় পরলে কিংবা কোন ভুল হলে ক্লায়েন্ট যেন তা সময়মতো ধরিয়ে দিতে পারে ফলে কাজটি নির্ভুলভাবে ক্লায়েন্টের কাছে Submit করা যায়।
অপরদিকে নিয়মিত ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ দু'জনের মধ্যকার সম্পর্ক আরও ভালো হবে ফলে কাজের শেষের উক্ত ক্লায়েন্টের কাছ হতে বিড ছাড়াও অন্যান্য কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
আশা করি পোস্টটি পড়ে ভালোই লেগেছে।
৬.কাজের শেষে রিভিশন দেয়াঃ-
আশা করি পোস্টটি পড়ে ভালোই লেগেছে।
৬.কাজের শেষে রিভিশন দেয়াঃ-
কাজটি সম্পূর্ণ শেষে হোয়ার পর বার বার একে রিভিশন দিতে হবে যেন কোন ভূল আড়ালে না থেকে যায়। সঠিক রিভিশনের ফলে কাজে কোন ভুল থাকলে তা ধরা পরবে।
নয়তো বা কাজ সাবমিটের পর ভুল ধরা পরলে ক্লায়েন্টের ইম্প্রেশন খারাপ হতে পারে। আর তাই কাজের শেষে উপযুক্ত রিভিশনের মাধ্যমে কাজটি ক্লায়ান্টের কাছে সাবমিট করতে হবে যেন ক্লায়ান্টের কাছ হতে ভালো Feedback পাওয়া যায়।
3 মন্তব্যসমূহ
উপকারী পোস্ট
উত্তরমুছুনকোমল ভাইএর হাত যজ দিন দিন অনেক ভাল হচ্ছে।
উত্তরমুছুনকোমল হাতের লেখা,... কোমল লেখা,...
উত্তরমুছুনএই লিখা সম্পর্কে কোন মতমত থাকলে মন্তব্যে করে জানালে উপকৃত হব। ধন্যবাদ।
Emoji