Ad Code

Responsive Advertisement

হ্যাকার থেকে নিরাপদে থাকার কিছু টিপস...

হ্যাকার থেকে নিরাপদে থাকার কিছু টিপস...


প্রকৃত হ্যাকার থেকে নিরাপদ থাকার জন্য নিচের উপদেশ গুলো অনুসরণ করুন, ফলে আপনি অনলাইনে সম্পূর্ণ নিরাপদ থাকবেন।

১. Wi-Fi এবং Bluetooth বন্ধ রাখা
সাধারণ অবস্থায় পিসি অথবা মোবাইল ফোনের Wi-Fi এবং Bluetooth বন্ধ রাখুন। প্রকৃত হ্যাকাররা এই ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকে। Wi-Fi এবং Bluetooth চালু থাকলে আপনার পিসি অথবা মোবাইল ফোনের প্রয়োজনীয় তথ্য একজন অপরিচিত বেক্তির কাছে খুব সহজেই চলে জেতে পারে, ফলে আপনি প্রতারণার শিকার হতে পাড়েন। এমনকি আপনি কথায় যাচ্ছেন আর কি করছেন টা একজন হ্যাকার খুব সহজেই জানতে পারে। তাই পিসি অথবা মোবাইল ফোনের Wi-Fi এবং Bluetooth চালু রাখা অনেক বড় সমস্যার কারন। সুতরাং আপনার প্রয়োজন শেষ হয়ে গেলেই Wi-Fi এবং Bluetooth বন্ধ করে দিন।

হ্যাকার থেকে নিরাপদে থাকার কিছু টিপস...
২. two-step authentication ব্যাবহার করা
 বর্তমানে একটি পাসওয়ার্ড যথেষ্ট নয়। ই-মেইল কিংবা সামাজিক যোগাযোগ সাইট গুলোতে অতিরিক্তও নিরাপত্তার জন্য দুই ধাপে পাসওয়ার্ড দেয়াড় বেবস্থা করেছে। দ্বিতীয় ধাপের পাসওয়ার্ডটি হতে পারে মোবাইল এসএমএস কদ বা গোপন সংখ্যা। two-step authentication ব্যাবহার করারফলে হ্যাকার দের জন্য একটা বড় সমস্যা হয়ে দাড়ায় এবং আপনি নিরাপদে থক্তে পাড়েন।

৩.পাসওয়ার্ড ব্যাবহার করার কৌশল
 আপনার সবচেয়ে সংবেদনশীল কিছু ওয়েবসাইটের (ই-মেইল, ব্যাংক) জন্য সক্রিয় বা ভিন্ন কৌশলের পাসওয়ার্ড ব্যাবহার করুন। পাসওয়ার্ড টি দীর্ঘ করুন। যেমন= + + hisPl @ tinumDr @ gonBreathesF1re মত। ফলে আপনার আশে পাশের লকেরা বা লুকায়িত হ্যাকাররা কখন আপনার দেয়া পাসওয়ার্ড নকল করতে পারবেনা এবং আপনি নিরাপদে থকবেন।

  প্রকৃত হ্যাকার থেকে নিরাপদ থাকার জন্য নিচের উপদেশ গুলো অনুসরণ করুন, ফলে আপনি অনলাইনে সম্পূর্ণ নিরাপদ থাকবেন।   ১. Wi-Fi এবং Bluetooth বন্ধ রাখা সাধারণ অবস্থায় পিসি অথবা মোবাইল ফোনের Wi-Fi এবং Bluetooth বন্ধ রাখুন। প্রকৃত হ্যাকাররা এই ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকে। Wi-Fi এবং Bluetooth চালু থাকলে আপনার পিসি অথবা মোবাইল ফোনের প্রয়োজনীয় তথ্য একজন অপরিচিত বেক্তির কাছে খুব সহজেই চলে জেতে পারে, ফলে আপনি প্রতারণার শিকার হতে পাড়েন। এমনকি আপনি কথায় যাচ্ছেন আর কি করছেন টা একজন হ্যাকার খুব সহজেই জানতে পারে। তাই পিসি অথবা মোবাইল ফোনের Wi-Fi এবং Bluetooth চালু রাখা অনেক বড় সমস্যার কারন। সুতরাং আপনার প্রয়োজন শেষ হয়ে গেলেই Wi-Fi এবং Bluetooth  বন্ধ করে দিন।  ২. two-step authentication ব্যাবহার করা   বর্তমানে একটি পাসওয়ার্ড যথেষ্ট নয়। ই-মেইল কিংবা সামাজিক যোগাযোগ সাইট গুলোতে অতিরিক্তও নিরাপত্তার জন্য দুই ধাপে পাসওয়ার্ড দেয়াড় বেবস্থা করেছে। দ্বিতীয় ধাপের পাসওয়ার্ডটি হতে পারে মোবাইল এসএমএস কদ বা গোপন সংখ্যা। two-step authentication ব্যাবহার করার ফলে হ্যাকার দের জন্য একটা বড় সমস্যা হয়ে দাড়ায় এবং আপনি নিরাপদে থক্তে পাড়েন।  ৩.পাসওয়ার্ড ব্যাবহার করার কৌশল  আপনার সবচেয়ে সংবেদনশীল কিছু ওয়েবসাইটের (ই-মেইল, ব্যাংক) জন্য সক্রিয় বা ভিন্ন কৌশলের পাসওয়ার্ড ব্যাবহার করুন। পাসওয়ার্ড টি দীর্ঘ করুন। যেমন= + + hisPl @ tinumDr @ gonBreathesF1re মত। ফলে আপনার আশে পাশের লকেরা বা লুকায়িত হ্যাকাররা কখন আপনার দেয়া পাসওয়ার্ড নকল করতে পারবেনা এবং আপনি নিরাপদে থকবেন।  ৪.প্রতিটি ওয়েবসাইটে HTTPS ব্যবহার করা  আপনার গুরুত্বপূর্ণ সব সামাজিক সাইট, বেক্তিগত ওয়েব সাইট, ই-মেইল এবং আপনার অনলাইন ব্যাংক এর  মধ্যে  pro-privacy Electronic Frontier Foundation এর দ্বারা তৈরি HTTP tools ইন্সটল করতে পাড়েন। এটা আপনার  ব্রাউজার, কম্পিউটার এবং ওয়েবসাইট এর সমস্ত তথ্য  এনক্রিপ্ট এর মধ্যে প্রেরণ করে। যদি আপনি HTTP tools ব্যাবহার না করেন তাহলে যেকেউ আপনার ওয়েব স্ট্রাকচার দেখতে পাবে।
হ্যাকার থেকে নিরাপদে থাকার কিছু টিপস...

৪.প্রতিটি ওয়েবসাইটে HTTPS ব্যবহার করা
 আপনার গুরুত্বপূর্ণ সব সামাজিক সাইট, বেক্তিগত ওয়েব সাইট, ই-মেইল এবং আপনার অনলাইন ব্যাংক এর  মধ্যে  pro-privacy Electronic Frontier Foundation এর দ্বারা তৈরি HTTP tools ইন্সটল করতে পাড়েন। এটা আপনার  ব্রাউজার, কম্পিউটার এবং ওয়েবসাইট এর সমস্ত তথ্য  এনক্রিপ্ট এর মধ্যে প্রেরণ করে। যদি আপনি HTTP tools ব্যাবহার না করেন তাহলে যেকেউ আপনার ওয়েব স্ট্রাকচার দেখতে পাবে।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ