১। পৃথিবীর বেশির ভাগ পণ্য Amazon.com পাওয়া যায়। তাই গ্রাহকরা অনলাইন এ কোনকিছু কেনার জন্য আমাজনকে খুবই বিশ্বাসযোগ্য মনে করে।
২। অধিকাংশ আমাজন পণ্যের নিজের নামেই ‘সার্চ ভলিউম’ আছে যার কারনে আপনি আপনার ব্লগের কন্টেন্ট রিলেটেড কিওয়ার্ডে ট্রাফিক ড্রাইভ করাতে পারবেন, পাশাপাশি স্পেসিফিক কোন ব্র্যান্ডের নাম দিয়েও ট্রাফিক ড্রাইভ করা যায়। আর ইন্টারনেটে যত ট্রাফিক তত টাকা, এটা তো গ্লোবাল রুল!
৩। ইন্টারনেটে কেনাকাটার জন্য Amazon.com হল পৃথিবীর সবচেয়ে বিশ্বস্ত নাম যে কারনে যখনই কেউ Amazon.com এর কোন পণ্য রি-কমেন্ড করে, তখন ভিজিটররা সেটা অনেক বেশি বিশ্বাস করে এবং কেনার প্রবণতা অনেক বেড়ে যায়।
৪। যেহেতু Amazon.com এ ফিজিকাল পণ্য বেশি, তাই অনেক ক্ষেত্রেই ক্রেতারা একটিরও বেশি পণ্য কিনে থাকেন। যেমন, কেউ একটা ক্যামেরা কিনলে সঙ্গে লেন্স, ক্যামেরা ব্যাগ আর অন্যান্য ক্যামেরা সরঞ্জামও কিনেন। আপনি কেবল ক্যামেরার অ্যাফিলিয়েট করলেও উক্ত কেনার কেনা সব প্রোডাক্টের কমিশনই আপনি পাবেন!
৫। আপনি যদি কোন ভিজিটরকে Amazon.com এ পাঠান, তাহলে উক্ত ভিজিটর যে প্রোডাক্টই ক্রয় করুক না কেন আপনি সেই অ্যামাউন্টের উপর ভিত্তি করে কমিশন পাবেন।
৬। একজন ক্রেতা বায়িং ডিসিশন নেয়ার জন্য সাধারণত যে ধরণের তথ্যগুলো প্রয়োজন তা আমাজন ডটকমের প্রোডাক্ট পেইজগুলোতে রয়েছে যেমন ইউজার রিভিউ, রেটিং থেকে শুরু করে প্রোডাক্টের একাধিক ছবি কিংবা ভিডিও যা ভিজিটরদের সহজেই বায়ারে কনভার্ট করতে পারে।
0 মন্তব্যসমূহ
এই লিখা সম্পর্কে কোন মতমত থাকলে মন্তব্যে করে জানালে উপকৃত হব। ধন্যবাদ।
Emoji