Ad Code

Responsive Advertisement

আমাদের মাঝে কি সত্যি মহাজাগতিক প্রাণী আছে? যা আমরা জানি না >>>

আসসালামু আলাইকুম। শখের বসেই ইন্টারনেটে নানা রকম এলিয়েন, ইউ এফ ও সম্পর্কিত তথ্য খোঁজা হয়। অনেক সাইট ভিজিট করি। অনেক সাইটই সিরিয়াসলি অনেক প্রমান পেশ করে যা অনেক সময় বিশ্বাস হয় আবার হয় না। নিজে যত ক্ষন দেখিনা ততক্ষন বিশ্বাস করিই বা কেমন করে।
কিন্তু কিছুক্ষন আগে (রাত ৩.৩১) এ এমন এক জন হ্যাকারের সন্ধ্যান পেলাম যিনি নাকি ২০০২ সালে আমেরিকার সকল সরকারি যেমন নাসা, বিমান, স্থল, নৌ ইত্যাদি হ্যাক করেছিল এবং তাকে বর্তমানে সাজা ভোগ করতে হচ্ছে। সে হ্যাক করতে এমন কিছু তথ্য পেয়েছিল যা শুনলে সত্যিই অবাক লাগে। হাসব না কাদব বুঝতে পারছিনা।

সময় ঠিক ২০০১ ম্যাককিনন তার খালার বাসায়্ বসে সোলো নামে সাইভার ওয়ার্ডে প্রবেশ করে। সে তখন আমেরিকার এফ বি আইয়ের সার্ভারে। আস্তে আস্তে নাসা সহ সকল প্রকার সরকারি এবং সামরিক ডকুমেন্ট তার হাতের মুঠোয়। আমেরিকার একটি হ্যাকিং বুক ফ্রিতে নেওয়ার জন্য সে হ্যাক চালিয়েছিল, কিন্তু কেচো খুরতে সাপ বেরোয় অবস্থা। সে US Navy  এর সামরিক নীল নকশা সহ আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেল। পরে আরো অনেক ডকুমেন্ট সে পেল যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য পেন্টাগনের সিকিউরিটি, নাভাল পারমানবিক অস্ত্রের ডকুমেন্ট সহ, আরো অনেক কিছু। কিন্তু তার থেকেও আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সে পেল যা শুনলে আপনাদের মাথা নষ্ট হয়ে যাবে,
এই হ্যাকের পরে সে ইঊ এস নাভালের অফিসিয়াল ওয়েভ সাইটে লাগাল Your security Sucks এবার টনক নড়ল আমেরিকার। সাথে বোনাস হিসেবে নাইন ইলেভেন।
তার বিরুদ্ধে সাত লক্ষ টাকার মামলা হল। সাথে রয়েছে আমেরিকার স্টেট ইনফরমেশন মোচা, অবৈধ প্রবেশ, নৌ বাহিনীর পারমানবিক অস্ত্রের ভান্ডার হতে অস্ত্রের তালিকা মোছা ইত্যাদি। তাকে ওয়াশিংটন হাইজ তলব করল। এদিকে তার মাতৃভূমি ইংল্যান্ড তাকে বাঁচানোর জন্য ঊঠে পরে লাগল। তার জন্য মন্ত্রি সভায় বৈঠক হল। পরিশেষে আমেরিকা এবং ইংল্যান্ড আলোচনা করে জানায় যে তার সাজা ৭০ বছর গুলেতেমালায় কারাদন্ড হবে যদি না সে আত্নসমপর্ন করে এবং আমেরিকায় যায়। তার পক্ষে ইংল্যান্ডে সকল অনলাইন ইউজাররা আন্দোলন করে এবং তার পক্ষ নে। পরিশেষে তাকে ২০১০ সালে আমেরিকায় যেতে হয় এবং ক্ষতিপূরন দিতে হয়।
আপনারা ভাবছেন সে এমন কি করল?????????!!!!!!!
আসলে সে নাসা এবং সামরিক সার্ভারে হামলা চালিয়ে জানতে পারে যে আমেরিকার রোজওয়েলে যেই এলিয়েন বিমান ক্রাশ করেছে তা আসলে ভুয়া নয় এমন কি আমেরিকা এই ধ্বনংসাবশেষ  নিয়ে অন্য গ্রহের প্রানীদের সাথে যোগাযোগ রাখছে এবং তাদের টেকনোলজি ব্যবহার করছে। তার মধ্যে শূন্য শক্তি যার মাধ্যমে অহরহ বিদ্যুৎ তথা শক্তি উৎপাদন করছে, আরো রয়েছে নানা রকম এলিয়েন অস্ত্র সহ হাই টেক। এই সম্পর্কে
Wikileaks ও একটি লিক করেছিল। হ্যাকারের নিজ ভাষায়
McKinnon: A NASA photographic expert said that there was a Building 8 atJohnsonSpaceCenter where they regularly airbrushed out images of UFOs from the high-resolution satellite imaging. I logged on to NASA and was able to access this department. They had huge, high-resolution images stored in their picture files. They had filtered and unfiltered, or processed and unprocessed, files.
My dialup 56K connection was very slow trying to download one of these picture files. As this was happening, I had remote control of their desktop, and by adjusting it to 4-bit color and low screen resolution, I was able to briefly see one of these pictures. It was a silvery, cigar-shaped object with geodesic spheres on either side. There were no visible seams or riveting. There was no reference to the size of the object and the picture was taken presumably by a satellite looking down on it. The object didn’t look manmade or anything like what we have created. Because I was using a Java application, I could only get a screenshot of the picture — it did not go into my temporary internet files. At my crowning moment, someone at NASA discovered what I was doing and I was disconnected.
এই হ্যাকেরর কার্জ কালাপের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য আমি ফেসবুকের একজন লন্ডের ফ্রেন্ড কে নক করলাম । তিনি শখের UFOlogist , অবশ্য তিনি পেশায় একজন জ্যাতির্বিদও। তিনি আমাকে তার কিছু ডকুমেন্ট দিলেন । পড়ে তো মনে হল আকাশ থেকে পড়লাম, এ কোন দেশে বসবাস করছি আমরা? সারা পৃথিবী থেকে আমরা তো ১০০ বছর পিছিয়ে,
ডকুমেন্টের একটা ঠিক এরকম,
বারাক ওবামার নির্বাচনের ঠিক ৬ মাস আগে হোয়াইট হাউজের সিকিউরিটি দের মধ্যে কোট টাই পরা একজন দেখা গেল। তাকে কেও দেখছেনা। যিনি ভিডিও করছেন তার ক্যামরায় ঝাপসা ভাবে ৩ মিনিট ধরে ধরা পরল। দেখতে সম্পূর্ন সেই মিশরের ফারাওদের মত অর্থাৎ বিরাট মাথা বিশিষ্ট। একদিকে ওবামের ভাশন অন্য দিকে তিনি দাড়িয়ে আছে, তারপর হটাৎ করে নাই হয়ে গেলো। এটা পরবর্তিতে নেটে প্রকাশ পায়,


তারপর আসল আমেরিকার ক্রস ডাইমেনশনাল টেকনোলজি। এই প্রযুক্তির ফলে যেকোনো বস্তু আলোর চাইতেও আরও দ্রুত সঞ্চালন করা যাবে। আজব বিষয় এটা সম্পুর্ণ ক্লাসিফাইড কারন এর মাধ্যমে যদি অস্ত্র তৈরি করা হয় তাহলে তা একসাথে ১০০ টা পৃথিবীকে ধ্বংস করে দিতে পারবে। তাছাড়া সময় ভ্রমন করা যাবে।
এখনও আমেরিকাকে নানা ভাবে এলিয়েনরা সাহায্য করছে তা পলিটিকালি এবং টেকনোলজি দিয়ে। তার প্রমান সম্বন্বিত বিভিন্ন রিপোর্ট দেখলাম।
আমার সব ভূয়া লাগে। কিন্তু এরিয়া ৫১ এর একটি রিপোর্ট দেখে হা হয়ে গেলাম।

স্থানীয় মতে প্রাইই নাকি অই জাইগায় হঠাৎ করে প্ল্যান ল্যান্ড করে এবং কারা যেন আসে। এবং তাদের ট্রাকে করে আনা নেওয়া করা হয়। একবার সেখান থেকে একটা মৃতদেহ পাওয়া যায়। দেহ নেই তবে মাথা পাওয়া গেছে। সম্পূর্ণ এলিয়েন। পরে বিজ্ঞানীরা তা মিউটেট প্রানি বলে চালিয়ে দে কিন্তু কোন প্রানির মিউটেট তা বলতে পারে নি।
সব কিছু দেখে অবিশ্বাস করতে পারলাম না কারন আল্লাহ নিজেই বলেছেন তিনি জ্বিন ও মানুষ সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু তাই বলে তারা কি ডেভলপড জ্বিন? আমাদের মধ্যে যেমন বিভাগ আছে।
অনেক বিজ্ঞানীই স্বিকার করেছেন অন্য গ্রহে প্রানের অস্ত্বিত্ব থাকা নিয়ে। স্টিফেন হকিং আমাদের বারন করে দিয়েছে এই বিষয়ে গবেশনা না করতে কারন তারা আক্রমনাত্বক হতে পারে।
এছাড়া চীনের হোয়াং পো চিহ্ন কীভাবে মঙল গ্রহে গেল তা নিয়েও নাসার বেশ মাথা ব্যাথা। লোক দেখানো মাথা ব্যাথা না অন্য কিছু তা এক মাত্র তারাই জানবে।
এছাড়াও Wikileaks এর কিছু হ্যাক করা ডকুমেন্ট ও ভিডিও দিলাম…
একজন নভঃচারীর UFO Encounter
Astronaut Gordon Cooper, who piloted several space missions in the 1960s, once said he saw a “typical saucer shape, double-cylindrical shape, metallic” UFO.
থাইল্যান্ডের কিছু ডাটা শেয়ার করলাম। কিছু দিন আগে এই বোরাক আকৃতির প্রানীটি মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়, যার DNA  টেস্টে মানুষের সহ কিছু প্রানীর সংকর উপাদান উপস্থিত।


এছাড়া অনেক দেশের সরকারই অনেক ক্লাসিফাইড ফাইলে এলিয়েনদের সম্পর্কে বিভিন্ন নতি পত্র জমা রাখে যার বেশির ভাগই চিরকালের জন্য লুকিয়ে ফেলা হয় কিংবা রিটায়ার্ড ব্যক্তিবর্গ তা পরে প্রকাশ করে। আমেরিকার তেমনি প্রেসিডেন্ট (US President 1977-1981) জিমি কার্টার UFO  সম্পর্কে বলেন যে বহু বছর থেকেই এলিয়েনদের আনাগোনা পৃথিবীতে আছে, তার কিছু প্রমান মিশরের দেওয়ালে, ইন্দোনেশিয়ায় জাভা পাহারে, এমনকি ইন্ডিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে দেখা যায়। তবে জোরালো ভাবে চীন ও আমেরিকা এবং রাশিয়া এই ব্যাপারে জানে।
এছাড়া ইরাকের একটি গুহায় এই প্রানীটিকে বাঁধা অবস্থায় পাওয়া যায়। অনেকে তাকে বদ জ্বিন বা শয়তান বলে। কিন্তু এই প্রানীটিকে মমি করে বেঁধে রাখা হয়। এখানে একটি প্রশ্ন আসতে পারে, মমি করার নিয়ম নাকি শুধু মাত্র মিশরীয়রা করতে পারে, তাহলে কিভাবে এই মরু অঞ্চের মানুষ প্রানীটিকে মমি করল? তাহলে এই মমি করার নিয়ম বা প্রক্রিয়া আসল কোথা থেকে?


ব্যাপারটা ট্রান্সফরমাসের মত মনে হলেও তার বিভিন্ন ডকুমেন্ট ফাইল পড়ে মোটেও মুভি বা কল্পকাহিনী মনে হল না।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ